সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন অনলাইনে ২০২৫- BD Smart NID card correction

বর্তমানে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজে ভোটার আইডি কার্ড অর্থাৎ স্মার্ট এনআইডি কার্ড ব্যবহার হয়। এরই লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিকদের জাতীয় পরিচয় পত্র প্রদান করা শুরু করেছে। পূর্বে নাগরিকদের সাধারণ এনআইডি কার্ড দেওয়া হত। কিন্তু বাংলাদেশকে ডিজিটাল করার উদ্দেশ্যে এখন প্রতিটি নাগরিককে স্মার্ট এন আইডি কার্ড প্রদান করা হচ্ছে। স্মার্ট আইডি কার্ড এক ধরনের ইলেকট্রনিক্স চিপ, যা সিম কার্ডের মত। বাংলাদেশ সরকার ২০২০ সাল থেকে অনলাইনে মাধ্যমে জাতীয় পরিচয় পত্র সরবরাহ শুরু করেছে। পূর্বে শুধুমাত্র সাধারণ জাতীয় পরিচয় পত্র উত্তোলন করা যেত কিন্তু বর্তমানে অনলাইন থেকে স্মার্ট আইডি কার্ডের সংগ্রহ করা যাচ্ছে।

অনেক সময় জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য প্রদানের সময় আমাদের ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে। থাক অধিকাংশ নাগরিকের এটি একটি কমন সমস্যা। তাই জাতীয় পরিচয় পত্রের কোন ভুল থাকলে এটা সংশোধন করার উপায় রয়েছে। অনলাইন অথবা সরাসরি নিকটস্থ পৌরসভা অথবা ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ভুল তথ্য সংশোধন করা যাবে। নাগরিকদের সুবিধার্থে আমরা এখানে অনলাইনে স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম বিস্তারিত প্রদান করেছি। 

অনলাইনে স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন 

বর্তমানে অনলাইন সেবা গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি সার্ভিস হলো জাতীয় পরিচয় পত্র সংক্রান্ত তথ্য উপাত্ত সংশোধন। বাংলাদেশ ইলেকশন কমিশন এর পোর্টাল থেকে একজন নাগরিক খুব সহজে ই সার্ভিসটি পেতে পারে। কয়েকটি পদ্ধতি ক্রমান্বয়ে অনুসরণ করে একজন প্রার্থী তার জাতীয় পরিচয় পত্রের যেকোনো ত্রুটি সহজেই সংশোধন করতে পারে। সংশোধন করার জন্য কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হয়। যেমন সর্বপ্রথম বাংলাদেশ এনআইডি এপ্লিকেশন সিস্টেম ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করতে হবে। পরবর্তী ধাপে বাংলাদেশ এনআইডি পোর্টাল থেকে সংশোধন ফর্ম পূরণ করে আবেদন সম্পন্ন করতে হবে। সর্বশেষ ধাপে উক্ত প্রার্থীকে একটি নির্দিষ্ট আবেদন ফি মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে জমা দিতে হবে। অর্থাৎ এ কয়টি ধাপ করে অনলাইন থেকে স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন করা যাবে। 



স্মার্ট এন আই ডি কার্ড সংশোধন

স্মার্ট এন আই ডি কার্ড কয়েকটি মাধ্যমে সংশোধন করা যাবে। সাধারণত ভোটার আইডি কার্ড যে পদ্ধতি ব্যবহার করে সংশোধন করা হয় ঠিক সে পদ্ধতি অনুসরণ করে স্মার্ট এন আই ডি কার্ড সংশোধন করা যায়। বাংলাদেশ সরকার জাতীয় পরিচয়পত্রের যেসব সেবা সমূহ রয়েছে সকল সেবা সমূহ সম্পন্ন করার উদ্দেশ্যে একটি পোর্টাল পাবলিশ করেছে। সাধারণত দুটি ওয়েব পোর্টাল থেকে এনআইটি কার্ড সংক্রান্ত সকল সেবা পাওয়া যায়। পূর্বে সকল কাজ বাংলাদেশ ইলেকশন কমিশনের www.nidw.gov.bd এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে করা যেত। কিন্তু বর্তমানে স্মার্ট আইডি কার্ড সংক্রান্ত যেকোনো সেবা যেমন সংশোধন, নতুন নিবন্ধন, অনলাইন কপি ডাউনলোড ইত্যাদি সেবা পেতে হলে বাংলাদেশ এন আই ডি অ্যাপ্লিকেশন সিস্টেম এর এই ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে হবে www.services.nidw.gov.bd 

স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধনে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র 

অনলাইনে আবেদন এবং আবেদন ফি জমাদার এর পাশাপাশি একজন প্রার্থীকে প্রয়োজনীয় কিছু ডকুমেন্ট ছবি অথবা স্ক্যান করে ওয়েবসাইটে আপলোড করতে হবে। সংশোধন এর ধরন অনুযায়ী একজন নাগরিককে ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে। 

- প্রার্থীর নাম অথবা জন্ম তারিখ সংশোধন করতে হলে যে সকল ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে তার তালিকা নিচে দেওয়া হল: 

১। প্রার্থীর জন্ম নিবন্ধন পত্র। 

২। শিক্ষাগত যোগ্যতা সনদপত্র ( কমপক্ষে মাধ্যমিক বা এসএসসি পরীক্ষার সনদপত্র ) 

৩। মাধ্যমিক অথবা এসএসসি পরীক্ষার সংবাদপত্র না থাকলে আবেদনকারী প্রার্থীকে ড্রাইভিং লাইসেন্স, পাসপোর্ট অথবা ট্রেড লাইসেন্স জমা দিতে হবে ‌ 

৪। উপরে উল্লেখিত কোন ডকুমেন্টই না থাকলে বিয়ের কাবিননামা সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে। 

৫। পৌরসভা, ইউনিয়ন পরিষদ অথবা সিটি কর্পোরেশন থেকে প্রার্থীর নাম সংক্রান্ত প্রত্যয়ন পত্র জমা দিতে হবে।

- ঠিকানা সংশোধন করতে হলে নিচে উল্লেখিত কাগজপত্র জমা দিতে হবে: 

১। ইউনিয়ন পরিষদ অথবা সিটি কর্পোরেশন থেকে উত্তোলনকৃত বর্তমান ঠিকানার প্রত্যান পত্র অথবা পানি, গ্যাস অথবা  বিদ্যুৎ বিলের কাগজ জমা দিতে হবে। 

- রক্তের গ্রুপ সংশোধন করতে হলে ডাক্তারের সনদপত্র জমা দিতে হবে ‌ 

- শিক্ষাগত যোগ্যতা পরিবর্তন করতে হলে নিজস্ব শিক্ষা বোর্ড থেকে শিক্ষাগত যোগ্যতা সংশোধন করতে হবে। তারপর সংশোধিত সনদপত্রটি স্ক্যান করে জমা দিতে হবে। 

স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন ফি 

জাতীয় পরিচয় পত্রের সংশোধনের বিভিন্ন ধরন রয়েছে যেমন প্রার্থী নাম ও জন্ম তারিখ সংশোধন, ঠিকানা সংশোধন, উভয় তথ্য সংশোধন, রক্তের গ্রুপ সংশোধন, শিক্ষাগত যোগ্যতা সংশোধন ইত্যাদি। এসব তথ্য প্রথমবার আবেদনের ক্ষেত্রে প্রার্থীকে ২৩০ টাকা জমা দিতে হবে। দ্বিতীয়বার সংশোধন করতে হলে প্রার্থীকে ৩৪৫ টাকা জমা দিতে হবে। এরপর থেকে যতবার সংশোধন করবে তার জন্য আবেদনকার প্রার্থীকে সর্বমোট ৫৭৫ টাকা জমা দিতে হবে ‌।

১। প্রথমবারে সংশোধন ফি ২৩০ টাকা। 

২। দ্বিতীয়বার সংশোধন ফি ৩৪৫ টাকা।

৩। এরপর থেকে প্রতিবার জন্য ৫৭৫ টাকা জমা দিতে হবে। 

স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন পদ্ধতি 

স্মার্ট আইডি কার্ডের তথ্য সংশোধনের জন্য যে সকল পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে তা নিচে ক্রমান্বয়ে দেওয়া হলো। নিচে উল্লেখিত পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করে খুব সহজে স্মার্ট আইডি কার্ডের যেকোনো তথ্য সংশোধন করা যাবে। 

১। প্রথমত www.services.nidw.gov.bd এই ওয়েবসাইটি প্রবেশ করে প্রার্থীর একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। 

২। উক্ত ওয়েবসাইটের হোমপেজে রেজিস্টার বাটনে ক্লিক করে একাউন্ট তৈরি করতে হবে। ‌

বিশেষ দ্রষ্টব্য : বাংলাদেশ এন আই ডি এপ্লিকেশন সিস্টেম ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করার পদ্ধতি আমাদের পেইজের অন্য পোস্টে বিস্তারিত দেওয়া রয়েছে। 

৩‌। সফলভাবে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হলে আবেদনকারী প্রার্থীকে তার প্রোফাইলে লগইন করতে হবে ‌।

৪। হোমপেজে নিচের দিকে লগইন পেজ পাওয়া যাবে। 

৫‌। লগইন ফরমে ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে প্রার্থীর অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে হবে। 

৬। একাউন্টে প্রবেশ করার পর এর প্রোফাইল অপশন এ ক্লিক করতে হবে। 

৭। প্রোফাইল অপশনে ক্লিক করার পর উক্ত ভোটারের সকল তথ্য দেখা যাবে। 

৮‌। প্রোফাইলে ডান সাইডে এডিট অপশন রয়েছে ‌। এডিট অপশনে ক্লিক করে একজন নাগরিক তার যে কোন ভুল তথ্য সংশোধন করতে পারবে ‌।

৯। এডিট সম্পন্ন হলে সাবমিট বাটনে ক্লিক করতে হবে। 

পরবর্তীতে আবেদনকারী প্রার্থীকে স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন ফি জমা দিতে হবে ‌। সংশোধন ফি জমা না দিলে আবেদন অসম্পূর্ণ হিসেবে বিবেচিত হবে। 

স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন ফি জমা দেওয়ার নিয়ম

বাংলাদেশ এপ্লিকেশন সিস্টেম ওয়েবসাইটে ভুল তথ্য এডিট করার ৩০ মিনিটের মধ্যে আবেদন ফি জমা দিতে হবে। আবেদন ফি জমা না দিলে উক্ত নাগরিকের ভুল তথ্য সংশোধন হবে না। একজন প্রার্থী বিকাশ অথবা রকেট থেকে আবেদন ফি জমা দিতে পারবে।   নিচের পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করে স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন ফি জমা দিতে হবে। 

১। প্রথমে বিকাশ অথবা রকেট একাউন্টে প্রবেশ করতে হবে। 

২। তারপর পেমেন্ট অপশনে ক্লিক করতে হবে। 

৩। পেমেন্ট অপশনে গিয়ে সরকারি পেমেন্ট এই অপশনে প্রবেশ করতে হবে। 

৪। পরবর্তীতে আবেদনের ধরন সিলেক্ট করতে হবে। অর্থাৎ আবেদনের ধরন এনআইডি কার্ড কারেকশন সিলেট করতে হবে।

৫। তারপর একাউন্ট এর পিন নাম্বার প্রদান করে সংশোধন ফি জমা দিতে হবে। 

স্মার্ট আইডি কার্ড ডাউনলোড করার নিয়ম 

সাধারণত স্মার্ট আইডি কার্ডের তথ্য সংশোধন করার দুই মাস পর সংশোধিত জাতীয় পরিচয় পত্র টি আবেদনকৃত নাগরিকের প্রোফাইলে আপডেট করা হবে। সুতরাং আবেদন করার দুই মাস পর উক্ত নাগরিককে পুনরায় www.services.nidw.gov.bd ওয়েবসাইটে ভিজিট করে তার ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে। প্রোফাইলে লগইন করার পর হোমপেজে উত্তর নাগরিকের সংশোধিত স্মার্ট আইডি কার্ড টি দেখা যাবে। এনআইডি কার্ডের পাশে ডাউনলোড অপশন থাকবে। উক্ত অপশন এ ক্লিক করলে প্রার্থীর সংশোধিত স্মার্ট কার্ডের একটি অনলাইন কপি পিডিএফ আকারে ডাউনলোড হবে। 

জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন : 

১। স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত টাকা লাগে ? 

উত্তর: ২৩০ টাকা। 

২। আবেদন করার কতদিন পর স্মার্ট আইডি কার্ড পাওয়া যায়?

উত্তর: ৩ মাসের মধ্যে। 

৩। স্মার্ট আইডি কার্ডের কি কি তথ্য সংশোধন করা যাবে?

উত্তর: নাগরিকের নাম, ঠিকানা, জন্ম তারিখ, পিতা ও মাতার নাম, রক্তের গ্রুপ।  

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড (NID Card Download) করুন খুব সহজে নতুন নিয়মে

বাংলাদেশ সরকার জাতীয় পরিচয় পত্র সংক্রান্ত সকল সার্ভিসের সেবা প্রদানের লক্ষ্য বাংলাদেশ এন আই ডি অ্যাপ্লিকেশন সিস্টেম ওয়েবসাইট চালু করেছে। উক্ত ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এখন বাংলাদেশের যেকোনো নাগরিক খুব সহজে অনলাইন থেকে ভোটার আইডি কার্ড সংগ্রহ করতে পারবে। শুধু সংগ্রহ নয় বরং যে সকল নাগরিক ১৮ বছর অথবা ১৮ বছরের উর্ধ্বে তারা বাংলাদেশ ইলেকশন কমিশনের ওয়েব পোর্টালের মাধ্যমে নতুন নিবন্ধন করতে পারবে। কয়েকটি তথ্য প্রদান করে অনলাইনে মাধ্যমে খুব সহজে এখন ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করা যাবে। এছাড়াও ভোটার আইডি কার্ড এর বিভিন্ন তথ্য সংশোধন‌ এবং অনলাইন কপি সংগ্রহ করা যাবে। ‌ বাংলাদেশের যেসব নাগরিক ইতিমধ্যে ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করেছে কিন্তু স্মার্ট কার্ড এখনো পাইনি সে সকল নাগরিক অনলাইন থেকে NID Card Download করতে পারবে। তবে উক্ত প্রার্থীকে অবশ্যই ১৮ বছর অধিকারী হতে হবে। প্রার্থীর বয়স ১৮ বছর না হলে অনলাইন থেকে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করা যাবে না। সুতরাং ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোডের সকল পদ্ধতি এবং নিয়ম আমাদের এই পেজ থেকে জানতে পারবেন।   অনলাইন ভোটার আইডি কার্ডের জন্য রেজিস্ট্রেশন ক...

ফরম নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করার নিয়ম ২০২৫

ভোটের আইডি কার্ড বের করার আরো একটি অন্যতম পদ্ধতি হলো ভোটার ফর্ম ব্যবহার করে অনলাইন কপি সংগ্রহ করা। ‌ অর্থাৎ বাংলাদেশের নাগরিকরা তাদের ভোটার ফরম নাম্বার ব্যবহার করে খুব সহজে অনলাইন থেকে ভোটার আইডি কার্ড বের করতে পারবে। বিশেষ করে এই পদ্ধতিটি নতুন ভোটারদের অনেক উপকারী। কারণ বর্তমানে প্রায় প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ কাজের ক্ষেত্রে ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহার হয়। ভোটার আইডি কার্ডের পরিবর্তে অনেক জায়গায় জন্ম সনদপত্র ব্যবহার করা যায়। আবার অনেক ক্ষেত্রে শুধুমাত্র জন্ম সনদপত্র ব্যবহার করে বিশেষ কাজগুলো সম্পন্ন করা হয় না। অর্থাৎ জাতীয় পরিচয় পত্র ছাড়া কাজ সম্পন্ন হয় না। এক্ষেত্রে একজন নাগরিককে অবশ্যই তার আইডি কার্ডের নম্বর প্রদান করতে হবে।  বাংলাদেশের অনেক নাগরিক আছে যারা ইতিমধ্যে আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করেছি কিন্তু সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা অথবা ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ভোটার আইডি কার্ড পাইনি। সে সকল নাগরিক ভোটার ফরম নাম্বার ব্যবহার করে বাংলাদেশ ইলেকশন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে অনলাইন ভোটার আইডি কার্ড সংগ্রহ করতে পারবে। ভোটার আইডি কার্ডের আসল কপির মত অনলাইন কপি ব্যবহার করে ও সকল কাজ এবং আবেদন সম্পন্ন...

পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড চেক ও ডাউনলোড নিয়ম

  আপনাদের মনে হতে পারে পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড দিয়ে আমরা আর কি করব।এটাতো আর লাগবে না। কিন্তু আপনাদের ধারণা সম্পূর্ণ ভুল।অনেক সময়ই পুরাতন ভোটার আইডি কার্ডটির প্রয়োজন পরে।তখন যদি আপনার কাছে আইডি কার্ডটি না থাকে তাগলেও কোন সমস্যা নেই।আপনি খুব সহজেই অনলাইন থেকে আপনার পুরাতন ভোটার আইডি কার্ডটি চেক করতে পারবেন এবং ডাউনলোড করতে পারবেন।  নতুন স্মার্ট কার্ডটি না পাওয়া পর্যন্ত আপনাদের পুরাতন আইডি কার্ডটিই ব্যবহার করতে হবে।চাকরির ক্ষেত্রে, বিকাশ এ্যাকাউন্ট খুলতে,বাচ্চাদের স্কুলে ভর্তি করতে ভোটার আইডি কার্ডটি দরকার হয়।তাছাড়া অনেক সময় দেখা যায় আপনি আপনার পুরাতন আইডি কার্ডটি দিয়ে ব্যাংক এ্যাকাউন্ট খুলেছিলেন।বর্তমানে আপনার কাছে স্মার্ট কার্ড থাকলেও তা দিয়ে কোন কাজ হবে না।আপনাকে পুরাতন আইডি কার্ডের পুরাতন নম্বরটিই ব্যবহার করতে হবে।যদি আপনার কাছে পুরাতন কার্ডটি না থাকে বা হারিয়ে গিয়ে থাকে তাহলেও চিন্তার কোন কারণ নেই। আপনি অনলাইনে আপনার পুরাতন আইডি কার্ডটি চেক করতে পারবেন এবং পাশাপাশি তা ডাউনলোড করেও নিতে পারবেন।এর জন্য আপনারা নিচে দেয়া তথ্য গুলো অনুসরণ করুন।  যা যা দরকারঃ আপনি যদি অনলাইনে...